ঢাকা, এপ্রিল ২৪, ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ০৮:০৩:৩৩

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

একীভূত হতে চাওয়া ব্যাংকের সম্পদের দাম যেভাবে নির্ধারণ করা হবে টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথার কারণ নেই : ওবায়দুল কাদের বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবারের ঈদ যাত্রাও স্বস্তিদায়ক হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

সাভারে প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেপ্তার ১

| ১৯ ভাদ্র ১৪২২ | Thursday, September 3, 2015


ঢাকার সাভারের রাজফুলবাড়িয়া এলাকায় আজ মঙ্গলবার একটি সর্বজনীন দুর্গা মন্দিরে হামলা চালিয়ে দুর্বৃত্তরা বেশ কয়েকটি মূর্তি ভাঙচুর করেছে। ঘটনার পর থেকে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

সাভার মডেল থানার পুলিশ ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এলাকার হিন্দু ধর্মাবলম্বী লোকজন রাজফুলবাড়িয়া কেষ্টনগর বটতলা এলাকায় মন্দির স্থাপন করে পূজা অর্চনা করে আসছিলেন। মন্দিরটির কিছু অংশে সরকারি জমি রয়েছে। একই এলাকার আব্দুল হক নামের এক ব্যক্তি মন্দিরের দখলে থাকা ওই সরকারি জমি দখলের পাঁয়তারা করে আসছিলেন। এর জের ধরেই হক ও তাঁর ভাই হারুন লোকজন নিয়ে মন্দিরে হামলা চালিয়ে মূর্তি ভাঙচুর করেন। এর পর থেকে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি গদাধর রাজবংশী বলেন, আজ বেলা আড়াইটার দিকে হক ও তাঁর ভাই ৫০ থেকে ৬০ জন লোক নিয়ে মন্দিরে হামলা চালিয়ে প্রথমে তাঁরা মন্দিরের প্রাচীর ভাঙচুর করেন। এর পর মন্দিরের ভেতরে থাকা দুর্গা, মনসা ও রাধাকৃষ্ণের মূর্তিসহ বেশ কয়েকটি মূর্তি ভেঙে ফেলেন। তিনি বলেন, ঘটনার পর থেকে এলাকার হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজনের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
সাভার মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) লুৎফর রহমান বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালানো হয়। কিন্তু বাড়িতে না থাকায় কাউকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। এ ব্যাপারে মন্দির কমিটির পক্ষ থেকে অভিযোগ দেওয়া হলে মামলা নেওয়া হবে।’
অভিযুক্ত হক ও হারুন পলাতক থাকায় এ ব্যাপারে তাঁদের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি।