ঢাকা, মার্চ ২৯, ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, স্থানীয় সময়: ০৪:১০:৩৬

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির পণ্যমূল্য সহনীয় রাখতে সরকারের পাশাপাশি জনগণেরও নজরদারি চাই : সংসদে প্রধানমন্ত্রী রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে থাকবে : প্রধানমন্ত্রী দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে বিরোধীদলীয় নেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের ও উপনেতা আনিসুল ইসলাম রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বিশ্বব্যাপী প্রচেষ্টার ওপর গুরুত্বারোপ প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতায় আসার নিশ্চয়তা না পেয়ে বিএনপি নির্বাচন বর্জন করেছে : প্রধানমন্ত্রী

সম্প্রচারের মন্ত্র শান্তি, উন্নয়ন ও অসাম্প্রদায়িকতা : তথ্যমন্ত্রী

| ২৫ মাঘ ১৪২৪ | Wednesday, February 7, 2018

ঢাকা : তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, দেশপ্রেম বুকে নিয়ে শান্তি, উন্নয়ন ও অসাম্প্রদায়িকতার মন্ত্রে উজ্জীবিত সম্প্রচার দেশ ও জনগণের কল্যাণ বয়ে আনবে।
তিনি বলেন, ‘জঙ্গিউস্কানি ও ভাষাবিকৃতি পরিহার করে দেশজ সংস্কৃতির লালন ও বিকাশে কাজ করা দেশের টেলিভিশনগুলোর নৈতিক দায়িত্ব।’
তথ্যমন্ত্রী মঙ্গলবার সচিবালয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এসোসিয়েশন অভ্ টেলিভিশন চ্যানেল ওনার্স (এটকো) প্রতিনিধিদের সাথে বৈঠকে সভাপতির বক্তৃতায় একথা বলেন।
তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম, প্রধানমন্ত্রীর শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক উপদেষ্টা এবং এটকো’র সভাপতি সালমান এফ রহমান ও তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী এসময় উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘সংবিধানের চার মূলনীতি, জাতির পিতার স¦াধীনতার ঘোষণা, ত্রিশ লক্ষ শহীদ, একাত্তরের গণহত্যার মতো মীমাংসিত বিষয়কে বিতর্কিত করবেন না। মনে রাখতে হবে, মুক্তিযোদ্ধা ও রাজাকারকে একপাল্লায় মাপা যায়না।’
সভাশেষে ডিজিটাল প্রযুক্তি আইনের ৩২ ধারা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আইনটি সংসদীয় কমিটির বিবেচনার জন্য যাবে। প্রস্তাবিত আইনটির বিষয়ে কারো কোনো উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা বা পরামর্শ থাকলে তা তথ্য মন্ত্রণালয়ে জানালে মন্ত্রণালয় সে প্রস্তাবগুলো যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে অগ্রায়ন করবে।
বৈঠকে ক্যাবল অপারেটরদেরকে দেশি টিভি চ্যানেলগুলো প্রদর্শনক্রমের প্রথমে রাখার জন্য মন্ত্রণালয় থেকে দেয়া পূর্বের নির্দেশ যথাযথভাবে পালিত হচ্ছে কি না তা পরিবীক্ষণের সিদ্ধান্ত হয়। সেই সাথে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর ব্যয় কমানো ও আয় বৃদ্ধির বিভিন্ন আইনগত দিক নিয়েও সভায় আলোচনা হয়।
তথ্য মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব মো: নাসির উদ্দিন আহমেদ, প্রধান তথ্য অফিসার কামরুন নাহার, অতিরিক্ত সচিব (সম্প্রচার) মো: মোশাররফ হোসেন, বাংলাদেশ টেলিভিশনের মহাপরিচালক এস এম হারুন অর রশীদ, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ ইসতাক হোসেন, একাত্তর টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোজাম্মেল হক বাবু, সময় টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ জোবায়ের, দীপ্ত টেলিভিশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী জাহেদুল হাসান, দেশ টেলিভিশনের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরিফ হাসান, বাংলাভিশনের পরিচালক মোঃ আশরাফ উদ্দিন আহমেদ সভায় অংশ নেন।