ঢাকা, এপ্রিল ১৯, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৩:৪৫:৫২

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

একীভূত হতে চাওয়া ব্যাংকের সম্পদের দাম যেভাবে নির্ধারণ করা হবে টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথার কারণ নেই : ওবায়দুল কাদের বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবারের ঈদ যাত্রাও স্বস্তিদায়ক হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

সব সিমের তথ্য নির্বাচন কমিশনে

| ৩১ ভাদ্র ১৪২২ | Tuesday, September 15, 2015

ec

নিউজ ডেস্ক :: দেশের সব মোবাইল অপারেটর কোম্পানিগুলো তাদের কাছে থাকা নিবন্ধিত সব সিমের তথ্য যাচাই করার জন্য নির্বাচন কমিশন- ইসিতে পাঠাচ্ছে।

সোমবার জাতীয় পরিচয়পত্র নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সুলতানুজ্জামান মো. সালেহ উদ্দীন এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, তথ্য যাচাইয়ের জন্য সবগুলো মোবাইল কোম্পানি আমাদের কাছে আবেদন করেছে। এখন পর্যন্ত গ্রামীণ ফোন ৫০ হাজার, রবি ১৩ হাজার এবং বাকি অপারেটররা ৫ হাজার করে তথ্য পাঠিয়েছে। আমরা এগুলো যাচাই করে দেখবো যে, সিম নিবন্ধনকারীদের দেওয়া তথ্যগুলো সঠিক আছে, কি না।

সুলতানুজ্জামান জানান,আমরা চুক্তি ছাড়া কোনো ভেরিফিকেশন সার্ভিস দেবনা । কিন্তু প্রতিমন্ত্রী মহোদয়ের সাথে তথ্য যাচাইয়ের বিষয়ে বৃহস্পতিবার কথা হয়েছে। সেক্ষেত্রে আমরা ‘বাল্ক ডাটা (একসঙ্গে অনেক গ্রাহকের তথ্য)’ পেয়েছি তা যাচাইয়ের প্রক্রিয়া শুরু করবো। তবে দ্বিপাক্ষিক চুক্তির পরই মন্ত্রণালয়ের কাছে এ সংক্রান্ত তথ্য হস্তান্তর করা হবে।

গত বৃস্পতিবার মোবাইল অপারেটরগুলোর প্রতিনিধিদের নিয়ে সচিবালয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম সভা করেন। সেখানে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালকও উপস্থিত ছিলেন। গত রোববার থেকে সব সিম যাচাই প্রক্রিয়া শুরু হয়ে ১৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে।

গ্রাহকদের তথ্য যাচাইয়ে জাতীয় তথ্য ভাণ্ডার কর্তৃপক্ষ (এনআইডি) নিজেদের গ্রাহকদের তথ্য দেবে বলেও জানান তিনি। উল্লেখ্য,বিটিআরসির হিসাব অনুযায়ী, গত জুলাই পর্যন্ত বাংলাদেশের ছয়টি মোবাইল ফোন অপারেটরের গ্রাহক সংখ্যা ছিল ১২ কোটি ৮৭ লাখ।