ঢাকা, এপ্রিল ২০, ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১০:০১:১২

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

পূর্ব লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল জিম্মি চুক্তিতে হামাসকে রাজি করাতে মিসর ও কাতারের দ্বারস্থ বাইডেন দক্ষিণ চীন সাগরে সামরিক মহড়া চীনের গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে জাতিসংঘ দূতদের সাক্ষাত জি৭ নেতাদের ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হলে বাইডেন ও অনিশ্চিত

রাশিয়া বাংলাদেশের বড় রফতানি বাজার হতে পারে

| ১২ ভাদ্র ১৪২১ | Wednesday, August 27, 2014

tofael3.png

বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেছেন, রাশিয়ার বাজারে বাংলাদেশের আলু, চিংড়ি, হিমায়িত খাদ্য, পাটসহ কৃষিপণের বিপুল চাহিদা রয়েছে। আলু সংরক্ষণের জন্য রাশিয়া বাংলাদেশে নিজ খরচে প্রয়োজনীয় হিমাগার স্থাপন করতে চায়। আশা করা হচ্ছে এ বছর শেষে দুদেশে বৈদেশিক বাণিজ্য এক বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে।তিনি বলেন, রাশিয়ার বাজারে প্রবেশের পদ্ধতি, কাস্টমস এর আনুষ্ঠানিকতা ইত্যাদি বিষয়ে বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য সংশ্লিষ্টদের সফরে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। বুধবার বাংলাদেশ সচিবালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত রাশিয়া ফেডারেশনের রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার নিকোলেভস এর সঙ্গে মতবিনিম শেষে মন্ত্রী একথা বলেন।মন্ত্রী বলেন, সরকার ষষ্ঠ পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা মোতাবেক নতুন রফতানি বাজার সৃষ্টি এবং রফতানি পণ্যের সংখ্যা বৃদ্ধির জন্য সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে।তোফয়েল আরো বলেন, রাশিয়া বাংলাদেশের বড় রফতানি বাজার হতে পারে। গত ২০১৩ সালের জুলাই থেকে ২০১৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশ রাশিয়ার বাজারে ১২৯.২৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য রফতানি করেছে। আর এর বিপরীতে রাশিয়া বাংলাদেশ থেকে ৭০.৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য আমদানি করেছে।তিনি বলেন, রাশিয়ার চাহিদা মোতাবেক উন্নতমানের আলু চাষের জন্য সরকার ইতোমধ্যে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এছাড়া রাশিয়ার বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের বিপুল চাহিদা রয়েছে। বাংলাদেশ চেষ্টা করছে সেখানে তৈরি পোশাক রফতানি করতে।মন্ত্রী বলেন, শ্রীলংকান সরকার বাংলাদেশ থেকে সরকারিভাবে ৫০ হাজার মেট্রিক টন চাল কেনা আগ্রহ প্রকাশ করেছে। দেশের চাহিদা, খাদ্য নিরাপত্তা, আপদকালীন প্রয়োজন বিবেচনায় রেখে সরকার এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।এ সময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন উপস্থিত ছিলেন।