ঢাকা, এপ্রিল ২৪, ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ২২:০২:০১

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

পূর্ব লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল জিম্মি চুক্তিতে হামাসকে রাজি করাতে মিসর ও কাতারের দ্বারস্থ বাইডেন দক্ষিণ চীন সাগরে সামরিক মহড়া চীনের গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে জাতিসংঘ দূতদের সাক্ষাত জি৭ নেতাদের ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হলে বাইডেন ও অনিশ্চিত

মুম্বাই হামলায় পাকিস্তানি সন্ত্রাসীরা জড়িত : নওয়াজ শরিফ

| ৩০ বৈশাখ ১৪২৫ | Sunday, May 13, 2018

 

পাকিস্তানের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ (৬৮) ভারতের মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলায় পাকিস্তানের সন্ত্রাসীরা জড়িত বলে স্বীকার করেছেন। গতকাল শনিবার পাকিস্তানের ডন পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।

২০০৮ সালের এ সন্ত্রাসী হামলা ২৬/১১ নামেও পরিচিত। নওয়াজের মতে, এ সন্ত্রাসী হামলা প্রতিরোধ করা উচিত ছিল। তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, এটি পাকিস্তানের একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা।

ভারত ২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বরে এই হামলার জন্য পাকিস্তানের লস্কর-ই তায়েবাকে দায়ী করেছে। হামলায় ১৬৬ জন নিহত হয় এবং অনেক নিরীহ মানুষ আহত হয়।

সাক্ষাৎকারে নওয়াজ মুম্বাই হামলার মূলহোতা হিসেবে চিহ্নিত হাফিজ সাঈদ এবং মাওলানা মাসুদ আজহারের দল জামাত উদ দোহা ও জয়শ-ই-মোহাম্মদের কথা উল্লেখ করেননি।

নওয়াজ বলেন, ‘জঙ্গি সংগঠনগুলো খুব সক্রিয়। তারা রাষ্ট্রের কেউ না, আমরা কি তাদের সীমান্ত পাড়ি দিয়ে ভারতের ১৫০ জন মানুষ হত্যার অনুমতি দেব? আমাকে এর ব্যাখ্যা দেন। আমরা এর বিচার শেষ করতে পারছি না কেন?’

২০০৯ সাল থেকে মামলাটি মুম্বাইয়ের সন্ত্রাসবিরোধী আদালতে চলছে। ভারতের কর্মকর্তারা বলেন, পাকিস্তান যুক্তিতর্ক ছাড়া এবং সঠিকভাবে তদন্ত করা ছাড়াই মামলাটি পাঠিয়েছে।

অপরদিকে, ইসলামাবাদ পাল্টা অভিযোগ করে বলেছে, ভারত হাফিজ সাঈদ এবং অন্যদের বিরুদ্ধে কোনো শক্তিশালী প্রমাণ দিতে পারেনি।

চলতি বছর ফেব্রুয়ারিতে পাকিস্তানের সর্বোচ্চ আদালত নওয়াজ শরীফকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অযোগ্য ঘোষণা করে। তাঁর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগও রয়েছে।