ঢাকা, এপ্রিল ১৬, ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৭:৩৮:১৯

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

পূর্ব লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল জিম্মি চুক্তিতে হামাসকে রাজি করাতে মিসর ও কাতারের দ্বারস্থ বাইডেন দক্ষিণ চীন সাগরে সামরিক মহড়া চীনের গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে জাতিসংঘ দূতদের সাক্ষাত জি৭ নেতাদের ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হলে বাইডেন ও অনিশ্চিত

মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা ইইউর

| ৩১ আশ্বিন ১৪২৪ | Monday, October 16, 2017

 

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতন, ধর্ষণ, হত্যার ঘটনায় সেনাবাহিনীর সঙ্গে সব ধরনের সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)।

একই সঙ্গে রোহিঙ্গাদের জাতিগতভাবে নিধন করতে অভিযান চালানোর কারণে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর কাছে যেকোনো ধরনের অস্ত্র বা সামরিক সরঞ্জাম বিক্রির ক্ষেত্রেও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।

আজ সোমবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, রোহিঙ্গা নিধন অভিযানে নিরাপত্তা বাহিনীর অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের কারণে ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং এর সদস্যরা মিয়ানমারের সেনাপ্রধান এবং অন্যান্য জ্যেষ্ঠ সেনা কর্মকর্তাদের আমন্ত্রণ বাতিল করবে। একই সঙ্গে সমস্ত প্রতিরক্ষা সহযোগিতা পর্যালোচনা করবে ইউরোপীয় দেশগুলোর এ জোট।

ইউরোপীয় ইউনিয়ন বলছে, যদি রাখাইনে রোহিঙ্গা পরিস্থিতির উন্নতি না হয়, সে ক্ষেত্রে অন্য ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও ভাবছে তারা।

এদিকে, গত শুক্রবার জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থার মুখপাত্র বলেছেন, রোহিঙ্গা শরণার্থীরা তাদের নিরাপত্তার জন্য শান্তিরক্ষা বাহিনী চায়।

রাখাইন রাজ্যে সেনাবাহিনীর সহিংসতার শিকার হয়ে গত ২৫ আগস্ট থেকে পাঁচ লাখ ৩৬ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে।

গত বছরের অক্টোবরে রাখাইন রাজ্যের মংডু জেলায় নিরাপত্তা বাহিনীর তল্লাশিচৌকিতে হামলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে রোহিঙ্গাদের জাতিগতভাবে নিধন করতে তাদের ওপর দমন-পীড়ন শুরু করে দেশটির সেনাবাহিনী। রোহিঙ্গা নারী-শিশুকে ধর্ষণ, হত্যাসহ তাদের বাড়িঘর পুড়িয়ে দেওয়া হয়।