ঢাকা, এপ্রিল ২৩, ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ২১:১৪:৪২

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র পুনর্বাসন না করে বস্তিবাসীদের উচ্ছেদ করা হবে না: তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারি হিসেবে ফের নিয়োগ পেলেন বিপ্লব বড়ুয়া সংসদ অধিবেশন উপলক্ষে সংসদ ভবন ও আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ আপিলে দ্বিতীয় দিনে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন ৫১ জন নির্বাচনে ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি সেনাবাহিনী চায় ইসি : পিএসও আদালত আবমাননায় বিচারক সোহেল রানার সাজার বিরুদ্ধে আপিলের রায় ২৩ জানুয়ারি রাজধানীর ২১টি স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ-অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ৪ জন গ্রেফতার : ডিএমপি নির্বাচনে সেনা মোতায়েন হবে কিনা, জানালেন ইসি

মিয়ানমারের গণহত্যা মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন মানবাধিকার কমিশন চেয়ারম্যান

| ২৬ ভাদ্র ১৪২৪ | Sunday, September 10, 2017

Image result for মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা মুসলিম জনগোষ্ঠীর ওপর যে গণহত্যা চলছে তা মানবাধিকারের সবচেয়ে বড় লঙ্ঘন বলে আখ্যায়িত করেছেন বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান রিয়াজুল হক।

আজ রোববার সকালে কক্সবাজারের নতুন করে আসা রোহিঙ্গা আশ্রয়কেন্দ্র পরিদর্শনকালে এ কথা বলেন রিয়াজুল হক। এ সময় তিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মিয়ানমারের বিচারের দাবিও জানান।

মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান সকালে কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং, বালুখালীসহ বিভিন্ন স্থানে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের দেখতে যান। এ সময় তিনি রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাদের মুখ থেকে মিয়ানমারে গণহত্যা ও বসতবাড়িতে অগ্নিসংযোগের বর্ণনা শোনেন।

এ ছাড়া রোহিঙ্গাদের নানা বিষয়ে খোঁজখবর নেন মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান।

মিয়ানমার সরকারের দাবি, গত ২৪ আগস্ট রাতে রাখাইন রাজ্যে একসঙ্গে ২৪টি পুলিশ ক্যাম্প ও একটি সেনা আবাসে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে। পরে ‘বিদ্রোহী রোহিঙ্গাদের’ সংগঠন আরসা এই হামলার দায় স্বীকার করে।

এ ঘটনার পর পরই মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনী নিরস্ত্র রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ-শিশুদের ওপর নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞ চালাতে থাকে। যার পরিপ্রেক্ষিতে প্রায় তিন লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। সীমান্তে এখনো শরণার্থীদের ঢল রয়েছে।

রাখাইন থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের দাবি, মিয়ানমারের সেনাবাহিনী নির্বিচারে গ্রামের পর গ্রামে হামলা-নির্যাতন চালাচ্ছে। পুরুষদের গুলি করে মারছে আর নারীদের ধর্ষণ করছে। মুসলিম অধ্যুষিত গ্রাম জ্বালিয়ে দিচ্ছে।