ঢাকা, এপ্রিল ২৫, ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৯:০২:৩০

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র পুনর্বাসন না করে বস্তিবাসীদের উচ্ছেদ করা হবে না: তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারি হিসেবে ফের নিয়োগ পেলেন বিপ্লব বড়ুয়া সংসদ অধিবেশন উপলক্ষে সংসদ ভবন ও আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ আপিলে দ্বিতীয় দিনে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন ৫১ জন নির্বাচনে ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি সেনাবাহিনী চায় ইসি : পিএসও আদালত আবমাননায় বিচারক সোহেল রানার সাজার বিরুদ্ধে আপিলের রায় ২৩ জানুয়ারি রাজধানীর ২১টি স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ-অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ৪ জন গ্রেফতার : ডিএমপি নির্বাচনে সেনা মোতায়েন হবে কিনা, জানালেন ইসি

মামলা জট কমাতে সংশ্লিষ্টদের আরো আন্তরিক হতে হবে : প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা

| ১২ বৈশাখ ১৪২২ | Saturday, April 25, 2015

প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা বলেছেন, দেশের আদালতসমূহে বিদ্যমান মামলা জট কমাতে সংশ্লিষ্টদের আরো আন্তরিক হতে হবে।
আজ শনিবার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে মাসিক লিগ্যাল এইড আয়োজিত এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রধান বিচারপতি এ কথা বলেন। সেমিনারে দেশের নিম্ন আদালতে কর্মরত জেলা জজ ও সমপর্যায়ের বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।
প্রধান বিচারপতি বলেন, দেশের আদালতগুলোতে ৩০ লাখ মামলার জট রয়েছে। মামলাজটের এ পরিসংখ্যান দিয়ে তিনি বলেন, দিন দিন মামলার জট বেড়ে চলেছে। এ জট কমাতে প্রয়োজন যথেষ্ট বিচারক এবং লজিস্টিক সাপোর্ট। তিনি বলেন, ৬০ শতাংশ মামলাই হলো ভূমি সংক্রান্ত মামলা। বিশেষত দেওয়ানি বিচার পদ্ধতি অসংখ্য মামলার সীমাবদ্ধতাও রয়েছে।
আদালত প্রক্রিয়ায় দীর্ঘসূত্রিতার পেছনে বেশ কিছু কারণ উল্লেখ করে প্রধান বিচারপতি বলেন, সনাতনি পদ্ধতিতে চলছে প্রশাসনিক কার্যক্রম। জাতীয় ও জেলা পর্যায়ে প্রশাসনিক অবকাঠামো, বিচারক স্বল্পতা, আইনজীবী ও আদালতের প্রতি অবিশ্বাসসহ নানাবিধ সমস্যা রয়েছে।
প্রধান বিচারপতি বলেন, প্রশাসনের কর্মকর্তারা ঠিকমতো অফিসে না আসার প্রবণতা রয়েছে। মামলা জট কমানো ও বিচার প্রার্থীদের হয়রানি লাঘবে সংশ্লিষ্টদের আরো দায়িত্বশীল ও আন্তরিক হওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
মাসিক লিগ্যাল এইডের সম্পাদক খাজা গোলাম মোর্শেদের সভাপতিত্বে সেমিনারে আরো বক্তৃতা করেন হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মঈনুল ইসলাম চৌধুরী, বিচারপতি নাঈমা হায়দার। স্বাগত বক্তৃতা দেন সুপ্রিমকোর্টের সিনিয়র আইনজীবী হাসান আরিফ। সেমিনারে মূল প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।

- See more at: http://www.kalerkantho.com/online/national/2015/04/25/214597#sthash.CFpyoX2x.dpuf