ঢাকা, এপ্রিল ২০, ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৪:২৮:৫৫

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

পূর্ব লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল জিম্মি চুক্তিতে হামাসকে রাজি করাতে মিসর ও কাতারের দ্বারস্থ বাইডেন দক্ষিণ চীন সাগরে সামরিক মহড়া চীনের গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে জাতিসংঘ দূতদের সাক্ষাত জি৭ নেতাদের ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হলে বাইডেন ও অনিশ্চিত

ভোটের আগে মহাকাশে ‘মোদি-ম্যাজিক’

| ১৩ চৈত্র ১৪২৫ | Wednesday, March 27, 2019

 

জাতীয় নির্বাচনের আগে আজ বুধবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ছবি : সংগৃহীত

মহাকাশে এবার বড়ো মাপের সাফল্যের ঘোষণা দিল ভারত। ভারতের তৈরি একটি অ্যান্টি-স্যাটেলাইট মিসাইল ধ্বংস করেছে কাজে না আসা একটি উপগ্রহকে।

ভারতের জাতীয় নির্বাচনের আগে আজ বুধবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণে এই ঘোষণা দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

দুপুর ১২টার কিছু পরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “লো আর্থ অরবিটে একটি অব্যবহৃত স্যাটেলাইট ধ্বংস করেছে ভারতে তৈরি অ্যান্টি এ-স্যাট মিসাইল। মাত্র তিন মিনিটেই সম্পন্ন হয়েছে এই অভিযান। এই অভিযানের নাম দেওয়া হয়েছে ‘মিশন শক্তি’।’’

এই অভিযানের মাধ্যমে ভারত মহাকাশের লড়াইতেও ‘মহাশক্তিধর’ হয়ে গেল বলে দাবি করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কারণ, এর আগে এই ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারের ক্ষমতা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চিন এবং রাশিয়ার  হাতে ছিল।

ইসরোর সঙ্গে সহযোগিতায় মাত্র তিন মিনিটেই এই অভিযানকে সফল করেছেন ডিআরডিওর বিজ্ঞানীরা। ‘মিশন শক্তি’র সঙ্গে যেসব বিজ্ঞানী ও অন্য কর্মকর্তারা যুক্ত ছিলেন তাদের প্রত্যেককে ধন্যবাদ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই অভিযানের জন্য আন্তর্জাতিক নিয়ম ভাঙা হয়নি বলে স্পষ্ট জানান তিনি।

প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, ভারতের নিরাপত্তার জন্য এই কাজ খুব জরুরি ছিল। তবে ভারত শান্তিতে বিশ্বাসী, যুদ্ধে বিশ্বাস করে না। কোনো দেশকে আঘাত করা ভারতের উদ্দেশ্য নয়।

নরেন্দ্র মোদি বলেন, আমাদের লক্ষ্য ভবিষ্যতের জন্য ভারতের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা। প্রত্যেক ভারতীয় যাতে নিজেকে নিরাপদ মনে করেন, সেই পরিস্থিতি তৈরি করাই আমাদের লক্ষ্য।