১. তিনি অবসর পেলেই কবিতা লিখেন।। তার মাতৃভাষা গুজরাটী। হিন্দি, ইংলিশ ও বাংলাতেও আছে তার সমান দক্ষতা।। এছাড়াও তার অন্য একটি শখ হলো ফটোগ্রাফি।।
২. স্কুলে পড়া শেষ হলেই হঠাৎ একদিন তিনি পাড়ি জমান তীর্থ দর্শনে। পশ্চিমবঙ্গের বেলুড় মঠে এসে স্বামী বিবেকানন্দকে ভালোবেসে ফেলেন তিনি।। তার হিন্দুত্ববাদের কথায় তিনি সর্ব প্রথম অনুপ্রাণিত হন।।
৩. তিনি এরপর হিমালয় ভ্রমণ করেন।। সেখানে সাধুদের সাথে থেকে প্রাণায়াম, যোগ শাস্ত্র শিখে ফেলেন।।
৪. মোদি জন্ম থেকেই দেশপ্রেমিক। 1965 এ ভারত পাকিস্তানের যুদ্ধে তিনি ভারতীয় সেনাবাহিনীকে সহায়তা করেন সবার নজর কাড়েন।।
৫. হিমালয় থেকে ফিরে আসার পর দারিদ্র্যের কষাঘাতে পর্যুদস্ত মোদি তার ভাইকে নিয়ে চায়ের দোকান দেন।।
৬. ভারতের এই মহানায়ক কমপ্লিট ভিগান।। জন্ম থেকেই তিনি নিরামিষ ভোজী। তিনি কোনদিনও মদ, সিগারেট খাননি।।
৭. তাঁর টুইটারে ফলোয়ারের সংখ্যা প্রায় সাত মিলিয়নের কাছাকাছি যা ভারতীয় রেকর্ড।।
৮. ভারতের সেলিব্রেটিদের ইতিহাসে তাঁর স্থান অষ্টম।।
৯. তিনি বিবাহিত হয়েও চিরকুমার। তার তের বছর বয়সে যশোদা বেন নামক একজনের সাথে এনগেজমেন্ট হয় এবং আঠারো বছর বয়সে তার বাবা তাকে বিয়ে দেন। কিন্তু ভবিষ্যত সন্ন্যাসী হবেন বলে তিনি বাসর ঘর কিংবা কোনদিনও সেই মেয়েটির সাথে থাকেননি।
১০. তিনি মানুষকে সবচেয়ে বেশি উপদেশ দিয়েছেন কম ঘুমাতে বলে। তিনি কাজকে প্রাধান্য দিয়ে বলেছেন, don’t sleep much.
১১. হিন্দুত্ববাদের পতাকাধারী এই রাষ্ট্রনায়ক প্রতিদিন সকাল সাড়ে পাঁচটায় ঘুম থেকে ওঠেন।। এরপর যোগ ব্যায়াম ও প্রাণায়াম করেন।।
১২. তিনি টেকনোলজি খুবই পছন্দ করেন।
১৩. তিনি সব সময় Jade Blue নামের আহমেদাবাদের একটি টেক্সটাইল মিলের কাপড় পড়েন।
১৪. গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালে তিনি গান্ধীনগরকে গ্রীন সিটিতে পরিণত করেন। সুরাট সহ প্রতিটি জায়গা নতুনত্বের ছোঁয়ায় ভরিয়ে দেন।।
১৫. হিমালয় থেকে আসার পর থেকেই তিনি চাপ দাড়ি রাখা শুরু করেন যা আজও আছে।।
১৬. তিনি বর্তমান বিশ্বের একটি বৃহৎ গণতান্ত্রিক দেশের সর্বাধিক ভোট প্রাপ্ত দলের প্রধান।।
১৭. তিনি গত নির্বাচনে একটি কলম দিয়ে মনোনয়ন পত্রসহ সকল কাগজে সই করেন। সেই কলামটিই তার সৌভাগ্যের প্রতিক বলে তিনি সবাইকে জানিয়েছেন।
১৭. পরম ‘মা’ ভক্ত মোদি। যেকোন শুভ কাজ করার সময় মাকে ভক্তি করে অনুমতি নিয়েই শুরু করেন।।