ঢাকা, এপ্রিল ২০, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ০১:৩৭:৪২

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

পূর্ব লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল জিম্মি চুক্তিতে হামাসকে রাজি করাতে মিসর ও কাতারের দ্বারস্থ বাইডেন দক্ষিণ চীন সাগরে সামরিক মহড়া চীনের গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে জাতিসংঘ দূতদের সাক্ষাত জি৭ নেতাদের ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হলে বাইডেন ও অনিশ্চিত

ভারতের কাছে পুনর্বাসনের সাহায্য চাইল নেপাল

| ২২ বৈশাখ ১৪২২ | Tuesday, May 5, 2015

অঅ-অ+ আটদিন অতিক্রান্ত।নেপালের বিধ্বংসী ভূমিকম্পে ভারত সহ মোট ৩৪টি দেশের ৪ হাজার ৫০ জন উদ্ধারকর্মী আটকে পড়া মানুষদের উদ্ধারে নেমেছিল।শুধুই উদ্ধার নয়, পুনর্বাসনেও হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল ভারতের এনডিআরএফ কর্মীরা। মোট ৩৪টি দলে বিভক্ত হয়ে এঁরা কাজ করছিলেন।কমপক্ষে ৭ হাজার ২০০ জনের দেহ উদ্ধার করেছে ভূমিকম্প বিধ্বস্ত নেপালের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে।ভারতের সঙ্গে সম্ভবত জাপান, তুরস্ক, ইউক্রেন, ইংল্যান্ড ও নেদারল্যান্ডের উদ্ধারকারী কর্মীরা নিজেদের দেশে ফিরে আসছেন। নেপালের সেনা প্রধান জেনারেল এসজিবি রানা জানিয়েছেন, নেপালের বর্তমান পরিস্থিতি অনেকটা উন্নত হয়েছে। বিদেশি উদ্ধারকারী কর্মীরা বিধ্বস্ত নেপালকে পুনর্গঠনে সহায়তা করেছেন। তাদের ভূমিকা অনস্বীকার্য।ভারতের এনডিআরএফ কর্মীদের ভূয়সী প্রশংসা করে তিনি বলেন, ‘বড় দাদার ভূমিকা পালন করেছে ভারত।শুধু তাই নয়, সত্যিকারের বন্ধুত্ব কাকে বলে তা ভারতকে দেখে শেখা উচিত’। যেভাবে খাদ্যসামগ্রী থেকে ওষুধ, পানীয় জল থেকে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুব দ্রুত বিপর্যস্ত, প্রত্যন্ত এলাকায় সহজে পৌঁছে দিয়েছে তা এককথায় তুলনাহীন।নয়াদিল্লির এইমস যেভাবে শুশ্রষার কাজে হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল, ছোট ছোট হাসপাতাল গড়ে মুমুর্ষু বাসিন্দাদের সারিয়ে তুলেছে, তা অত্যন্ত প্রসংসার যোগ্য।এব্যাপারে, নেপালের তথ্যমন্ত্রী মীনেন্দ্র রিজাল বলেন, কাঠমাণ্ডু ও সংলগ্ন এলাকায় উদ্ধারকাজ প্রায় শেষ হয়ে গিয়েছে। বাকিটুকু সামলে নিতে পারবেন স্থানীয় উদ্ধারকর্মীরা।তাই আর বিদেশী উদ্ধারকারী দলের প্রয়োজন নেই।তবে পুনর্বাসনে ভারতের সহায়তার আরজি জানিয়েছেন তিনি।তবে এখনও পর্যন্ত ভারতের পক্ষ থেকে কোনও সদুত্তর পাওয়া যায় নি বলেও জানিয়েছেন তিনি।তবে মীনেন্দ্র রিজাল আশাবাদী যে, ভারত সরকার এক্ষেত্রেও বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দেবে।