ঢাকা, এপ্রিল ১৮, ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ২০:৩৩:১৬

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

পূর্ব লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল জিম্মি চুক্তিতে হামাসকে রাজি করাতে মিসর ও কাতারের দ্বারস্থ বাইডেন দক্ষিণ চীন সাগরে সামরিক মহড়া চীনের গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে জাতিসংঘ দূতদের সাক্ষাত জি৭ নেতাদের ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হলে বাইডেন ও অনিশ্চিত

বিশ্বব্যাপী সাইবার হামলার জন্য রুশ সেনা গোয়েন্দাদের দায়ী করেছে ব্রিটেন

| ১৯ আশ্বিন ১৪২৫ | Thursday, October 4, 2018

লন্ডন : ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেরেমি হান্ট বৃহস্পতিবার বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান, ব্যবসা, গণমাধ্যম এবং ক্রীড়া সংস্থার ওপর ‘নির্বিচারে ও বেপরোয়াভাবে’ সাইবার হামলার জন্য রাশিয়ার সামরিক গোয়েন্দা সংস্থাকে অভিযুক্ত করেছেন।
ব্রিটেনের পররাষ্ট্র দপ্তর জানিয়েছে, ব্রিটেনের ন্যাশনাল সাইবার সিকিউরিটি সেন্টার (এনসিএসসি) রাশিয়ার সেনা গোয়েন্দা সংস্থা জিআরইউ বিভিন্ন ধরনের হাইপ্রোফাইল সাইবার হামলার পেছনে রয়েছে।
খবর এএফপি’র।
এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে ২০১৭ সালে ইউক্রেনের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ‘ব্যাডর‌্যাব্বিট’ ও রাশিয়ার একটি সংবাদ কার্যালয়ে হামলা এবং গত বছর সুইজারল্যান্ডের ওয়ার্ল্ড এন্টি-ডোপিং এজেন্সিতে হ্যাকিংয়ের চেষ্টা।
হান্ট এক বিবৃতিতে বলেন, ‘এই ধরনের আচরণের বুঝা যায় যে, আন্তর্জাতিক আইন ও প্রচলিত নীতি ও আদর্শের প্রতি তাদের কোন ভ্রুক্ষেপ নেই। তারা অবলীলায় ও কোন রকম পরিণতির কথা চিন্তা না করে এসব করে যাচ্ছে।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, ‘আমরা পরিস্কারভাবে জানিয়ে দিতে চাই, আমাদের মিত্রদের সঙ্গে নিয়ে আমরা আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা বিনষ্টে জিআরইউ’র এই হীন আচরণের জবাব দিব।’
ওয়াইটহল সূত্রে জানা যায়, এনসিএসসি অনেকটা নিশ্চিত যে, ২০১৭ সালের হামলার পাশাপাশি ২০১৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের প্রাক্কালে দেশটির ডেমেক্র্যাটিক পার্টির বিরুদ্ধে সাইবার হামলাসহ আরো কয়েকটি ঘটনার সঙ্গে জিআরইউ’র জড়িত।
তারা জানায়, ব্রিটিশ সরকার এই সাইবার হামলার জন্য কার্যত ক্রেমলিনকে দায়ী করছে।
পররাষ্ট্র দপ্তর এই ঘটনাকে ‘আন্তর্জাতিক আইনের চরম লংঘন’ হিসেবে অভিহিত করে বলেছে যে এতে দেশটির কয়েক মিলিয়ন পাউন্ড ক্ষতি হয়েছে।