ঢাকা, মার্চ ২৯, ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, স্থানীয় সময়: ১১:৩৭:৪১

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে জাতিসংঘ দূতদের সাক্ষাত জি৭ নেতাদের ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হলে বাইডেন ও অনিশ্চিত গাজায় ইসরাইলের জোর হামলায় ৫৫ জন নিহত : হামাস হিজবুল্লাহ ‘লেবাননকে যুদ্ধে টেনে নিয়ে যাচ্ছে’: ইসরায়েল সামরিক বাহিনী গাজায় ৪ লাখ ২৩ হাজারের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত: জাতিসংঘ

বিমানে মাতাল ২ তরুণীর কাণ্ড!

| ১৪ ভাদ্র ১৪২১ | Friday, August 29, 2014

বিমানে মাতাল ২ তরুণীর কাণ্ড!

উড়ন্ত বিমানে দুই মাতাল তরুণীর মারামারি ও হুমকির ঘটনায় কিউবাগামী কানাডার একটি বিমানকে যুদ্ধবিমানের পাহারায় টরেন্টোতে ফেরত পাঠানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার দুই তরুণী যাত্রীর কীর্তিকলাপ এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে শেষ পর্যন্ত দুটি সি এফ-১৮ যুদ্ধবিমানের পাহারায় ওই বিমানটিকে টরেন্টোতে ফেরত পাঠায় উত্তর আমেরিকান বিমান প্রতিরক্ষা কমান্ড (নোরাড)। স্থানীয় সময় বুধবার রাত ৮টা ৩৩ মিনিটে বিমানটি টরেন্টোতে পৌঁছায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, আনুমানিক ২০ বয়সী ওই দুই তরুণী মদ পান করে বিমানের মধ্যে মারামারি শুরু করেন। অন্য যাত্রীদের সঙ্গেও অসংলগ্ন আচরণ করেন তারা।

নোরাড মুখপাত্র মেজর জুলি রবার্জ জানান, দুই তরুণী যাত্রীর মাতলামির কারণে বিমানটিকে টরেন্টোতে ফেরত পাঠানো হয়।

নোরাডের বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বিমানটি নিরাপদে টরেন্টোতে অবতরণ করলে যুদ্ধবিমান দুটি তাদের ঘাঁটিতে ফিরে যায়।

বিমান সংস্থা সানউইংয়ের বিপণন পরিচালক জেনি চ্যাপম্যান জানান, ওই দুই যাত্রী বিশ্রাম রুমে প্রচুর পরিমাণে শুল্কমুক্ত মদ পান করেন, সিগারেট জ্বালান, ফায়ার অ্যালার্ম বাজান এবং হুমকি দেন। এজন্য যাত্রীদের কাছে ক্ষমাও চেয়েছে বিমান কর্তৃপক্ষ।

কানাডা পুলিশ টুইটার বার্তায় জানায়, ‘বিমানে অসংলগ্ন আচরণের জন্য’ ফ্লাইটটি টরেন্টোতে ফেরার পর দুই তরুণীকে গ্রেফতার করেছে পিয়ারসন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।

উল্লেখ্য, নোরাড হচ্ছে প্রতিবেশী দেশগুলোর জন্য সামুদ্রিক ও বিমানের সতর্কবার্তা এবং বিমান উড্ডয়ন এলাকা নিয়ন্ত্রণে নিয়োজিত কানাডা ও আমেরিকার একটি যৌথ কমান্ড।