ঢাকা, এপ্রিল ২৫, ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১২:৩৪:৩৭

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

একীভূত হতে চাওয়া ব্যাংকের সম্পদের দাম যেভাবে নির্ধারণ করা হবে টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথার কারণ নেই : ওবায়দুল কাদের বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবারের ঈদ যাত্রাও স্বস্তিদায়ক হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

বিএসএমএমইউ’র নতুন ভিসি অধ্যাপক কনক কান্তি বড়ুয়া

| ৩ চৈত্র ১৪২৪ | Saturday, March 17, 2018

বিএসএমএমইউ’র নতুন ভিসি অধ্যাপক কনক কান্তি বড়ুয়া

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) নতুন ভিসি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বিএসএমএমইউ’র নিউরো সার্জারি বিভাগের চেয়ারম্যান ও সার্জারি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়া।

রাষ্ট্রপতির নির্দেশক্রমে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নিয়োগ সংক্রান্ত এক আদেশ জারি হয় বলে নিশ্চিত করেছেন অধ্যাপক কনক কান্তি বড়ুয়া।

তিনি বর্তমান ভিসি অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খানের স্থলাভিষিক্ত হবেন। অধ্যাপক ডা. কামরুল ইসলাম খানের ভিসি হিসেবে নিয়োগের মেয়াদ ২৩ মার্চ শেষ হবে।

আগামী ২৪ মার্চ থেকে ভিসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন অধ্যাপক কনক কান্তি। তাকে পরবর্তী তিন বছরের জন্য নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি অ্যাডভোকেট আবদুল হামিদ।

বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত পৌনে ১২টায় এ প্রতিবেদকের সঙ্গে আলাপকালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে প্রতিষ্ঠিত দেশের একমাত্র মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি হিসেবে নিয়োগ দেয়ায় রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ড. কনক কান্তি বড়ুয়া।

এ বিশ্ববিদ্যালয়কে শিক্ষা, গবেষণা এবং সেবায় সেন্টার অব এক্সিলেন্স হিসেবে ঘোষণার বাস্তব প্রতিফলন ঘটাতে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাবেন মন্তব্য করে তিনি বলেন, নিজে একজন ক্লিনিশিয়ান হওয়ায় কীভাবে রোগীকে আরও অধিকতর উন্নতমানের সেবা প্রদান করা যায় তা জানা আছে।

এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিপুলসংখ্যক ডাক্তার বিভিন্ন বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিতে ভর্তি ও পড়াশুনা করছে। শুধু সংখ্যায় কোর্স খুলে দিলেই হবে না যথাযথ মনিটরিং করে ওই সকল কোর্সের শিক্ষার্থীরা উন্নততর প্রশিক্ষণ পেয়ে ও ভালোভাবে পড়াশুনা করে ডিগ্রি লাভ করছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হবে।

তিনি আরও বলেন, শুধু শিক্ষার্থীরাই নন, সহকারী ও সহযোগী অধ্যাপকদেরকে দেশ-বিদেশে উন্নততর প্রশিক্ষণ গ্রহণের মাধ্যমে বিশেষজ্ঞ করে গড়ে তোলার প্রচেষ্টা চালানো হবে। কোনো চিকিৎসকের ভুলে কারণে যেন রোগীর ক্ষতি না হয় সে জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে মানসম্পন্ন ভালো শিক্ষক ও চিকিৎসক তৈরি করতে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাবেন। এছাড়া গবেষণার প্রতিও অধিকতর গুরুত্ব প্রদান করবেন।

বর্তমানে তিনি নিউরোসার্জন বিভাগের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। জানান, আগামী ১০ জুলাইয়ের পর তিনি ওই পদ ছেড়ে দেবেন। জাতির জনকের নামে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বাঙ্গীন উন্নতিই হবে তার প্রধান লক্ষ্য।