ঢাকা, এপ্রিল ২৫, ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১০:২৫:৪৬

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র পুনর্বাসন না করে বস্তিবাসীদের উচ্ছেদ করা হবে না: তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারি হিসেবে ফের নিয়োগ পেলেন বিপ্লব বড়ুয়া সংসদ অধিবেশন উপলক্ষে সংসদ ভবন ও আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ আপিলে দ্বিতীয় দিনে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন ৫১ জন নির্বাচনে ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি সেনাবাহিনী চায় ইসি : পিএসও আদালত আবমাননায় বিচারক সোহেল রানার সাজার বিরুদ্ধে আপিলের রায় ২৩ জানুয়ারি রাজধানীর ২১টি স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ-অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ৪ জন গ্রেফতার : ডিএমপি নির্বাচনে সেনা মোতায়েন হবে কিনা, জানালেন ইসি

বাল্যবিয়ের দায়ে বরের ১৫ দিনের কারাদণ্ড

| ৬ বৈশাখ ১৪২৬ | Friday, April 19, 2019

 

প্রতীকী ছবি

ঢাকার দোহার উপজেলায় বাল্যবিয়ের দায়ে শেখ ফয়সাল (২১) নামের এক বরকে ১৫ দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। গত বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও দোহার উপজেলা নির্বাহী অফিসার আফরোজা আক্তার রিবা এ দণ্ড দেন।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার সোনারবাংলা গ্রামে ফয়জলের বাড়িতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাদের বিয়ের কাবিননামা দেখতে চান। এ সময় নাবিননামা দেখাতে না পারায় বর ফয়সালকে আটক করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।

 

জানা যায়, ফরিদপুর জেলার বিলভরা গ্রামের শেখ রফিকের মেয়ে সামিয়াকে (ছদ্মনাম) সাথে ওই দিনই (১৭ এপ্রিল, বৃহস্পতিবার) বিয়ে করেন ফয়সাল। বয়স কম হওয়ার তারা কাবিন না করে নোটারি পাবলিকে মাধ্যমে হলফনামা সূত্রে বৈবাহিক সম্পর্ক গড়েন।

পরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আফরোজা আক্তার রিবা ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে বাল্যবিয়ের অভিযোগে বাল্যবিবাহ আইন ২০১৭-৭ (১) ধারায় বরকে ১৫ দিনের কারাদণ্ড দেন। একই সঙ্গে সামিয়াকে তার পিতা-মাতার কাছে বুঝিয়ে দেয়া হয়।

এছাড়া বিয়ের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র হলফনামার কোনো বৈধতা নেই উল্লেখ করে এ ধরনের হলফনামা বিশ্বাস করে কেউ যেন বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ না হয় সে জন্য সবাইকে সচেতন হতে বলেও জানান আফরোজা আক্তার রিবা।

দোহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাজ্জাদ হোসেন জানান, বাল্যবিয়ের দায়ে বর ফয়সালকে ১৫ দিনের কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। তাকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হবে।

আরএস/এমএস