ঢাকা, মার্চ ২৯, ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, স্থানীয় সময়: ১৪:৫৫:৫৬

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির পণ্যমূল্য সহনীয় রাখতে সরকারের পাশাপাশি জনগণেরও নজরদারি চাই : সংসদে প্রধানমন্ত্রী রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে থাকবে : প্রধানমন্ত্রী দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে বিরোধীদলীয় নেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের ও উপনেতা আনিসুল ইসলাম রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বিশ্বব্যাপী প্রচেষ্টার ওপর গুরুত্বারোপ প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতায় আসার নিশ্চয়তা না পেয়ে বিএনপি নির্বাচন বর্জন করেছে : প্রধানমন্ত্রী

“বন্দুকযুদ্ধে” হত্যা মামলার দুই আসামি নিহত

| ২০ ভাদ্র ১৪২২ | Friday, September 4, 2015

bondukনিউজ ডেস্ক :: জেলার পাংশায় পুলিশের সঙ্গে কথিত বন্দুকযুদ্ধে দুইজন নিহত হয়েছেন।নিহত দুইজন পাংশা থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান হত্যাসহ একাধিক হত্যা মামলার আসামি বলে জানিয়েছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সোয়া ৩টার দিকে উপজেলার পূর্ব পাট্টা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহতেরা হলেন, কামাল হোসেন মণ্ডল (৪৭) ও ওমর খা (৩৫)। তাদের বাড়ি উপজেলার কসবামাজাইল গ্রামের শান্তিখোলা ও মৌরাট ইউনিয়নের বড়চৌবাড়িয়া গ্রামের চরপাড়ায়।

পাংশা থানার বর্তমান ওসি আবু শামা মো. ইকবাল হায়াত ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন। ঘটনাস্থল থেকে দুটি ওয়ান শ্যুটার গান, একটি একনলা বন্দুক, পাঁচ রাউন্ড গুলি ও ছয়টি গুলির খোসা উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

পাংশা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) হাসিনা বেগম জানান, বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটার দিকে ওমর খাকে গোয়ালন্দ ঘাট এলাকা ও কামালকে লাঙনবাধ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের দেওয়া তথ্য অনুসারে রাতে অস্ত্র উদ্ধারের জন্য পূর্ব পাট্টার এশটি মেহগনি বাগানে অভিযান চালানো হয়। এ সময় সেখানে থাকা সন্ত্রাসীরা পুলিশের ওপর হামলা চালায়। পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। ঘটনাস্থল থেকে গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করে।

তিনি আরো বলেন, কামাল ২০০৪ সালে নিহত পাংশা থানার পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান হত্যা মামলার এক নম্বর আসামি। তার বিরুদ্ধে পাঁচটি মামলা রয়েছে। ওমরের বিরুদ্ধে হত্যাসহ চারটি মামলা রয়েছে।

বন্দুকযুদ্ধে পাংশা থানার ওসিসহ পাঁচ পুলিশ আহত হয়েছেন। তারা প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।