ঢাকা, মার্চ ২৯, ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, স্থানীয় সময়: ১৪:০৫:০৫

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারি হিসেবে ফের নিয়োগ পেলেন বিপ্লব বড়ুয়া সংসদ অধিবেশন উপলক্ষে সংসদ ভবন ও আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ আপিলে দ্বিতীয় দিনে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন ৫১ জন নির্বাচনে ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি সেনাবাহিনী চায় ইসি : পিএসও আদালত আবমাননায় বিচারক সোহেল রানার সাজার বিরুদ্ধে আপিলের রায় ২৩ জানুয়ারি রাজধানীর ২১টি স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ-অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ৪ জন গ্রেফতার : ডিএমপি নির্বাচনে সেনা মোতায়েন হবে কিনা, জানালেন ইসি ‘মাছ-মাংসের আশা করি না, শেষ ভরসা সবজিতেও আগুন’ দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছে ঐক্যফ্রন্ট

| ২৫ কার্তিক ১৪২৫ | Friday, November 9, 2018

নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছে ঐক্যফ্রন্ট

নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পর রাজশাহীতে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট কিভাবে জনসভা করলো সেটাই একটা বিরাট প্রশ্ন বলে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, এটা তারা করতে পারে না। এই জনসভার মাধ্যমে তারা নির্বাচনী আচরণবিধি বা আইন সুস্পষ্টভাবে লঙ্ঘন করেছে।

শুক্রবার আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী  সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল শেষে সাংবাদিকদের একথা বলেন তিনি। রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউ’তে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত এ মিলাদ মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তিনি।

তিনি বলেন,  প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) তাদের যে শর্তে অনুমোদন দিয়েছে তা তারা মানেনি। তারা তো তাদের বক্তব্যে আন্দোলনের কথা বলেছে, নির্বাচনবিরোধী বক্তব্য দিয়েছে। তাদের ৭ দফা দাবি না মানলে তারা আন্দোলনে যাবে। তফসিল ঘোষণার পর এই অবস্থায় এ রকম জনসভা করে, এরকম বক্তব্য কি তারা দিতে পারে? প্রধান নির্বাচন কমিশনার তার বক্তব্যে নির্বাচনের আচরণবিধি সম্পর্কে যে সুস্পষ্ট বক্তব্য দিয়েছেন, এটা কি তার লঙ্ঘন নয়? এ প্রশ্নটাই সিইসি’র কাছে রেখে যাচ্ছি।

তিনি বলেন, তারা আন্দোলন করতে পারবে না। সিলেট থেকে শুরু করে ঢাকা, চট্টগ্রাম সব জায়গায় দেখা গেছে তারা নির্বাচনমুখী ও সমাবেশে আন্দোলনবিমুখ জনগণ। তাদের আন্দোলনের ভাঙা হাত জমছে না। এটাই সর্বশেষ রাজশাহীর সমাবেশ থেকে প্রমাণ হলো।

৭ দফা দাবি মেনে না নিলে বিএনপি নির্বাচনে যাবে না। এ বিষয়ে তিনি আরও বলেন, অপেক্ষা করুন ৩০ তারিখ পর্যন্ত। তলে তলে তারা নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে আর সামনে দিয়ে ফাঁকা আওয়াজ তুলছে। যদি কিছু আদায় করে নিতে পারে এই আশায়।

মিলাদ মাহফিলে আরও উপস্থিত ছিলেন-আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা মাহবুব-উল আলম হানিফ, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আহমদ হোসেন, এনামুল হক, হাবিবুর রহমান সিরাজ, শাহ আলম মুরাদসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।

এ সময় সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের রোগমুক্তি কামনায় দোয়া প্রার্থনা করা হয়। তিনি দীর্ঘদিন যাবত অসুস্থ অবস্থায় সিঙ্গাপুরে চিকিৎসারত রয়েছেন।