ঢাকা, এপ্রিল ২৩, ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১২:৫১:৫৬

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

পূর্ব লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল জিম্মি চুক্তিতে হামাসকে রাজি করাতে মিসর ও কাতারের দ্বারস্থ বাইডেন দক্ষিণ চীন সাগরে সামরিক মহড়া চীনের গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে জাতিসংঘ দূতদের সাক্ষাত জি৭ নেতাদের ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হলে বাইডেন ও অনিশ্চিত

দিল্লিতে মসজিদের শাহী ইমামকে পুড়িয়ে হত্যার চেষ্টা

| ১৩ কার্তিক ১৪২১ | Tuesday, October 28, 2014

 

দিল্লিতে মসজিদের শাহী ইমামকে পুড়িয়ে হত্যার চেষ্টা

দিল্লির জামে মসজিদের শাহী ইমামকে পুড়িয়ে হত্যার চেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে।গত রবিবার ইমামের শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চালিয়েছে এক দুর্বৃত্ত। পরে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

হামলাকারীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ আনা হয়েছে। আক্রমণকারী হচ্ছেন পশ্চিমবঙ্গের ২৪ পরগণার বাসিন্দা কামালুদ্দিন ইলিয়াস কামাল (৩৪)।

পুলিশেরবরাত দিয়ে টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে,শাহী ইমাম সৈয়দ আহমেদ বুখারীর গায়ে কেরোসিন ছুড়ে মারে কামাল। এরপর লাইটার দিয়ে তার গায়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টাকালে ইমামের দেহরক্ষীরা তাকে ধরে ফেলে।

ওই হামলাকারীর বিরুদ্ধে স্থানীয় থানায় ৩০৭ ধারায় হত্যাচেষ্টার অভিযোগে একটি এফআইআর (ফার্স্ট ইনফরমেশন রিপোর্ট) দায়ের করা হয়েছে।

স্থানীয় পুলিশের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, এ ঘটনায় অভিযুক্তকে জেরা করছে পুলিশ ও গোয়েন্দা কর্মকর্তারা।

দিল্লির জামে মসজিদে রবিবার স্থানীয় সময় রবিবার সন্ধ্যা ৬টায় নামাজের সময় এ ঘটনা ঘটে।

বুখারী জানান, ঘটনার দিন সন্ধ্যার আগে ওই ব্যক্তি আদালত প্রাঙ্গণে তার সঙ্গে দেখা করেন। এ সময় ব্যক্তিটি সাদা শার্ট ও কালো ট্রাউজার পর অবস্থায় ছিল।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, জামাতের সময় হামলাকারী ইমামের পেছনে দাঁড়ায়। নামাজরত অবস্থায় সে ৩০০ মিলিলিটারের বোতলে ভরা কেরোসিন ইমামের গায়ে ছুড়ে মারে।

এরপর লাইটারের মাধ্যমে আগুন ধরানোর চেষ্টা করে। কিন্তু তখন তার লাইটারটি কাজ করছিল না। এ অবস্থায় ইমামের দেহরক্ষীরা তাকে ধরে ফেলে।তবে ঠিক কী কারণে এই হামলা চালানো হয় তা জানা যায়নি।