ঢাকা, এপ্রিল ১৯, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৮:০৪:৪৭

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র পুনর্বাসন না করে বস্তিবাসীদের উচ্ছেদ করা হবে না: তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারি হিসেবে ফের নিয়োগ পেলেন বিপ্লব বড়ুয়া সংসদ অধিবেশন উপলক্ষে সংসদ ভবন ও আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ আপিলে দ্বিতীয় দিনে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন ৫১ জন নির্বাচনে ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি সেনাবাহিনী চায় ইসি : পিএসও আদালত আবমাননায় বিচারক সোহেল রানার সাজার বিরুদ্ধে আপিলের রায় ২৩ জানুয়ারি রাজধানীর ২১টি স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ-অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ৪ জন গ্রেফতার : ডিএমপি নির্বাচনে সেনা মোতায়েন হবে কিনা, জানালেন ইসি

তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৭ ও ৮৬ ধারা বাতিলে সরকারকে নোটিশ

| ১১ ভাদ্র ১৪২২ | Wednesday, August 26, 2015

img

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ও ৮৬ ধারা বাতিল করতে সরকারকে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. ইউনুস আলী আকন্দ বুধবার মন্ত্রিপরিষদ সচিব, আইন  সচিব, তথ্য সচিব ও তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সচিবকে ডাকযোগে এ নোটিশ পাঠান।

এতে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছে।  অন্যথায় এ দুটি ধারা বাতিল চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে রিট আবেদন করা হবে বলেও উল্লেখ করা হয়।
তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৭ (১) ও (২) ধারায় বলা হয়েছে, ইলেকট্রনিক ফর্মে মিথ্যা, অশ্লীল অথবা মানহানিকর তথ্য প্রকাশ করলে তিনি অনধিক ১৪ বছর ও কমপক্ষে ৭ বছর এবং অনধিক এক কোটি টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৮৬ ধারায় বলা হয়েছে, এই আইন বা বিধির অধীনে সরল বিশ্বাসে করা কোনও কাজের ফলে কোনও ব্যক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হলে বা হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে এ জন্য সরকার, নিয়ন্ত্রক, উপনিয়ন্ত্রক, সহকারী নিয়ন্ত্রক বা তাদের পক্ষে কর্মরত কোনও কর্মকর্তা বা কর্মচারীর বিরুদ্ধে কোনও ফৌজদারি মামলা বা অন্য কোনও আইনগত কার্যক্রম নেওয়া যাবে না।

ইউনুস আলী আকন্দ নোটিশে বলেন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারার মাধ্যমে দেশের সব নাগরিকের বিরুদ্ধে যে বিষয়ে মামলা ও গ্রেফতারি পরোয়ানার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে, একই আইনের ৮৬ ধারায় সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ওই বিষয়ে মামলা করা যাবে না বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

নোটিশে আরো বলা হয়, সংবিধান অনুযায়ী দেশের সব নাগরিকের সমান অধিকার রয়েছে। কিন্তু তথ্যপ্রযুক্তি আইনের দুটি ধারার মাধ্যমে নাগরিকদের দুই শ্রেণিতে বিভক্ত করা হয়েছে, যা সংবিধান অনুযায়ী অবৈধ।