ঢাকা, এপ্রিল ২০, ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৮:১৪:২৯

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

পূর্ব লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল জিম্মি চুক্তিতে হামাসকে রাজি করাতে মিসর ও কাতারের দ্বারস্থ বাইডেন দক্ষিণ চীন সাগরে সামরিক মহড়া চীনের গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে জাতিসংঘ দূতদের সাক্ষাত জি৭ নেতাদের ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হলে বাইডেন ও অনিশ্চিত

ছেলের বিয়ে, তাই মুক্তি পেলেন লালু প্রসাদ

| ২৬ বৈশাখ ১৪২৫ | Wednesday, May 9, 2018

 

ছেলের বিয়েতে যোগ দিতে প্যারোলে পাঁচ দিনের মুক্তি পেয়েছেন পশুখাদ্য কেলেঙ্কারি মামলায় কারাগারে থাকা ভারতের বিহারের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী লালু প্রসাদ যাদব।

আজ বুধবার থেকে ১৩ মে পর্যন্ত প্যারোলে কারাগারের বাইরে থাকার অনুমতি পেয়েছেন রাষ্ট্রীয় জনতা দলের (আরজেডি) প্রধান লালু প্রসাদ যাদব।

১২ মে লালু প্রসাদের ছেলে তেজপ্রতাপ যাদবের বিয়ে। বাবার অনুপস্থিতিতে বিয়ে করতে রাজি ছিলেন না তেজপ্রতাপ। অন্যদিকে, লালুপ্রসাদও ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন।

এরই পরিপ্রেক্ষিতে রাঁচি থানার পুলিশ সুপার (এসপি) এবং ঝাড়খন্ডের অ্যাডভোকেট জেনারেল লালু প্রসাদকে পাঁচ দিনের শর্ত সাপেক্ষে মুক্তি দেওয়ার অনুমতি দেন।

লালু প্রসাদ যাদব রাঁচির রাজেন্দ্র ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। ওই হাসপাতাল থেকেও জানানো হয় তিনি সুস্থ আছেন।

আরজেডির নেতা ভোলা যাদব জানান, আজ বুধবার সন্ধ্যা ৫টা ৫৫ মিনিটে বিমানে করে রাঁচি থেকে পাটনা রওনা দেবেন লালু প্রসাদ যাদব। এরপর ১২ মে ছেলের বিয়েতে যোগ দেবেন তিনি।

তেজেন্দ্র প্রতাপের বিয়ে হচ্ছে বিহারের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী দারোগা প্রসাদ রায়ের নাতনি এবং বিধায়ক চন্দ্রিকা রায়ের মেয়ে ঐশ্বরিয়া রায়ের সঙ্গে।

গত ১৮ এপ্রিল পাটনার হোটেল মৌর্যতে তেজপ্রতাপ ও ঐশ্বরিয়া রায় নিজেদের বাগদান পর্ব শেষ করেন। ওই সময় ওই বাগদানে উপস্থিত ছিলেন না লালু প্রসাদ। জেলে থেকেই তিনি ছেলের বিয়েতে উপস্থিত থাকার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন।

ছেলের বিয়েতে নিমন্ত্রণের তালিকায় কোনো রাজনৈতিক বিভেদ রাখা হয়নি বলে জানা যায়। অনুষ্ঠানে নিমন্ত্রিতদের মধ্যে যেমনি রয়েছেন কংগ্রেসের সোনিয়া গান্ধী ও রাহুল গান্ধী, তেমনি রয়েছেন নরেন্দ্র মোদি এবং অমিত শাহের মতো নেতারাও।