ঢাকা, এপ্রিল ১৯, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৭:৪৮:০৬

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র পুনর্বাসন না করে বস্তিবাসীদের উচ্ছেদ করা হবে না: তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারি হিসেবে ফের নিয়োগ পেলেন বিপ্লব বড়ুয়া সংসদ অধিবেশন উপলক্ষে সংসদ ভবন ও আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ আপিলে দ্বিতীয় দিনে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন ৫১ জন নির্বাচনে ২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি সেনাবাহিনী চায় ইসি : পিএসও আদালত আবমাননায় বিচারক সোহেল রানার সাজার বিরুদ্ধে আপিলের রায় ২৩ জানুয়ারি রাজধানীর ২১টি স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ-অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ৪ জন গ্রেফতার : ডিএমপি নির্বাচনে সেনা মোতায়েন হবে কিনা, জানালেন ইসি

খুলনার রূপসায় মন্দিরে হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

| ২১ কার্তিক ১৪২১ | Wednesday, November 5, 2014

1.jpg

প্রকাশ : ১২ অক্টোবর, ২০১৪

ঢাকা, রবিবার ১২ অক্টোবর ২০১৪, ২৭ আশ্বিন ১৪২১,

প্রকাশ : ১২ অক্টোবর, ২০১৪

খুলনার রূপসার ডোবা গ্রামে মন্দির ও দোকানে হামলা-ভাঙচুর এবং দুই বাড়িতে লুটপাটের প্রতিবাদে মুখে কাপড় বেঁধে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। গতকাল শনিবার খুলনার পিকচার প্যালেস মোড়ে পূজা উদ্‌যাপন পরিষদ ও হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের উদ্যোগে ওই কর্মসূচি পালিত হয়। শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বসাকে কেন্দ্র করে গত ৫ অক্টোবর রাতে দুর্বৃত্তরা ওই হামলা ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটায়। তাতে অন্তত সাতজন আহত হয়।

এদিকে ঘটনাটি ঘিরে একাধিকবার বৈঠকে বসে উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার অঙ্গীকার করা হয়েছে। থানায় মামলা হয়নি। অভিযুক্তদের আইনের আওতায় আনার পরিবর্তে সমঝোতার নামে ঘটনা ধামাচাপা দেওয়া হয়েছে বলে এলাকাবাসী ও পূজা উদ্‌যাপন পরিষদের নেতারা অভিযোগ করেছেন। পূজা উদ্‌যাপন পরিষদ খুলনার নেতা অমিয় সরকার গোরা বলেন, যেখানে সুনির্দিষ্ট অপরাধ সংঘটিত হয়েছে, সেখানে সেই অপরাধীদের আইনের আওতায় না এনে হামলার ঘটনায় ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত মূল বিষয়টি আড়াল করার চেষ্টা। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ খুলনা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক রতন মিত্র এ ঘটনার তীব্র নিন্দা করে এর সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন। ঘটনার সুষ্ঠু বিচার না হলে বৃহত্তর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। এ বিষয়ে রূপসা থানার ওসি মো. মেজবাহ উদ্দিন বলেন, বড় ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি, যা ঘটেছিল তা নেতাদের মধ্যস্থতায় সমঝোতা হয়েছে।

খুলনার রূপসার ডোবা গ্রামে মন্দির ও দোকানে হামলা-ভাঙচুর এবং দুই বাড়িতে লুটপাটের প্রতিবাদে মুখে কাপড় বেঁধে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। গতকাল শনিবার খুলনার পিকচার প্যালেস মোড়ে পূজা উদ্‌যাপন পরিষদ ও হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের উদ্যোগে ওই কর্মসূচি পালিত হয়। শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বসাকে কেন্দ্র করে গত ৫ অক্টোবর রাতে দুর্বৃত্তরা ওই হামলা ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটায়। তাতে অন্তত সাতজন আহত হয়।

এদিকে ঘটনাটি ঘিরে একাধিকবার বৈঠকে বসে উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার অঙ্গীকার করা হয়েছে। থানায় মামলা হয়নি। অভিযুক্তদের আইনের আওতায় আনার পরিবর্তে সমঝোতার নামে ঘটনা ধামাচাপা দেওয়া হয়েছে বলে এলাকাবাসী ও পূজা উদ্‌যাপন পরিষদের নেতারা অভিযোগ করেছেন। পূজা উদ্‌যাপন পরিষদ খুলনার নেতা অমিয় সরকার গোরা বলেন, যেখানে সুনির্দিষ্ট অপরাধ সংঘটিত হয়েছে, সেখানে সেই অপরাধীদের আইনের আওতায় না এনে হামলার ঘটনায় ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত মূল বিষয়টি আড়াল করার চেষ্টা। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ খুলনা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক রতন মিত্র এ ঘটনার তীব্র নিন্দা করে এর সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন। ঘটনার সুষ্ঠু বিচার না হলে বৃহত্তর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। এ বিষয়ে রূপসা থানার ওসি মো. মেজবাহ উদ্দিন বলেন, বড় ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি, যা ঘটেছিল তা নেতাদের মধ্যস্থতায় সমঝোতা হয়েছে।

ঢাকা, রবিবার ১২ অক্টোবর ২০১৪, ২৭ আশ্বিন ১৪২১,