প্রকাশ : ১২ অক্টোবর, ২০১৪
ঢাকা, রবিবার ১২ অক্টোবর ২০১৪, ২৭ আশ্বিন ১৪২১,
প্রকাশ : ১২ অক্টোবর, ২০১৪
খুলনার রূপসার ডোবা গ্রামে মন্দির ও দোকানে হামলা-ভাঙচুর এবং দুই বাড়িতে লুটপাটের প্রতিবাদে মুখে কাপড় বেঁধে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। গতকাল শনিবার খুলনার পিকচার প্যালেস মোড়ে পূজা উদ্যাপন পরিষদ ও হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের উদ্যোগে ওই কর্মসূচি পালিত হয়। শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বসাকে কেন্দ্র করে গত ৫ অক্টোবর রাতে দুর্বৃত্তরা ওই হামলা ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটায়। তাতে অন্তত সাতজন আহত হয়।
এদিকে ঘটনাটি ঘিরে একাধিকবার বৈঠকে বসে উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার অঙ্গীকার করা হয়েছে। থানায় মামলা হয়নি। অভিযুক্তদের আইনের আওতায় আনার পরিবর্তে সমঝোতার নামে ঘটনা ধামাচাপা দেওয়া হয়েছে বলে এলাকাবাসী ও পূজা উদ্যাপন পরিষদের নেতারা অভিযোগ করেছেন। পূজা উদ্যাপন পরিষদ খুলনার নেতা অমিয় সরকার গোরা বলেন, যেখানে সুনির্দিষ্ট অপরাধ সংঘটিত হয়েছে, সেখানে সেই অপরাধীদের আইনের আওতায় না এনে হামলার ঘটনায় ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত মূল বিষয়টি আড়াল করার চেষ্টা। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ খুলনা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক রতন মিত্র এ ঘটনার তীব্র নিন্দা করে এর সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন। ঘটনার সুষ্ঠু বিচার না হলে বৃহত্তর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। এ বিষয়ে রূপসা থানার ওসি মো. মেজবাহ উদ্দিন বলেন, বড় ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি, যা ঘটেছিল তা নেতাদের মধ্যস্থতায় সমঝোতা হয়েছে।
খুলনার রূপসার ডোবা গ্রামে মন্দির ও দোকানে হামলা-ভাঙচুর এবং দুই বাড়িতে লুটপাটের প্রতিবাদে মুখে কাপড় বেঁধে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। গতকাল শনিবার খুলনার পিকচার প্যালেস মোড়ে পূজা উদ্যাপন পরিষদ ও হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের উদ্যোগে ওই কর্মসূচি পালিত হয়। শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বসাকে কেন্দ্র করে গত ৫ অক্টোবর রাতে দুর্বৃত্তরা ওই হামলা ভাঙচুর ও লুটপাটের ঘটনা ঘটায়। তাতে অন্তত সাতজন আহত হয়।
এদিকে ঘটনাটি ঘিরে একাধিকবার বৈঠকে বসে উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার অঙ্গীকার করা হয়েছে। থানায় মামলা হয়নি। অভিযুক্তদের আইনের আওতায় আনার পরিবর্তে সমঝোতার নামে ঘটনা ধামাচাপা দেওয়া হয়েছে বলে এলাকাবাসী ও পূজা উদ্যাপন পরিষদের নেতারা অভিযোগ করেছেন। পূজা উদ্যাপন পরিষদ খুলনার নেতা অমিয় সরকার গোরা বলেন, যেখানে সুনির্দিষ্ট অপরাধ সংঘটিত হয়েছে, সেখানে সেই অপরাধীদের আইনের আওতায় না এনে হামলার ঘটনায় ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত মূল বিষয়টি আড়াল করার চেষ্টা। হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ খুলনা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক রতন মিত্র এ ঘটনার তীব্র নিন্দা করে এর সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন। ঘটনার সুষ্ঠু বিচার না হলে বৃহত্তর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। এ বিষয়ে রূপসা থানার ওসি মো. মেজবাহ উদ্দিন বলেন, বড় ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি, যা ঘটেছিল তা নেতাদের মধ্যস্থতায় সমঝোতা হয়েছে।
ঢাকা, রবিবার ১২ অক্টোবর ২০১৪, ২৭ আশ্বিন ১৪২১,