ঢাকা, এপ্রিল ২৫, ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৩:০৮:১৩

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

পূর্ব লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল জিম্মি চুক্তিতে হামাসকে রাজি করাতে মিসর ও কাতারের দ্বারস্থ বাইডেন দক্ষিণ চীন সাগরে সামরিক মহড়া চীনের গাজা যুদ্ধে নিহতের সংখ্যা ৩০ হাজার ছাড়িয়েছে রমজানে মুসলমানদের আল আকসায় নামাজ পড়ার অনুমতি দিতে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ গাজায় তুমুল যুদ্ধ ॥ চলছে যুদ্ধবিরতির বৈঠক জর্ডানে মার্কিন সৈন্য হত্যা ॥ দায়ীদের জবাবদিহির আওতায় আনার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের গাজা যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সাথে জাতিসংঘ দূতদের সাক্ষাত জি৭ নেতাদের ভিডিও শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেবেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী না হলে বাইডেন ও অনিশ্চিত

কেন গর্ভনিরোধকের চাহিদা মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে ভারত?

| ২৯ কার্তিক ১৪২৪ | Monday, November 13, 2017

 

ভারতে হঠাৎ করেই বৃদ্ধি পেয়েছে গর্ভনিরোধক কনডমের বিক্রি। গত ৬৯ দিনে বিক্রি হয়েছে প্রায় ১০ লাখ কনডম। অনলাইনে এই কনডমের চাহিদা মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে ভারত।

চলতি বছরে ২৮ এপ্রিল থেকে ভারতের এইডস হেলথকেয়ার ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে অনলাইন স্টোরে কনডম বিক্রি শুরু হয়। স্টোরের তথ্য অনুযায়ী, এখন পর্যন্ত নয় লাখ ৫৬ হাজার কনডম বিক্রি হয়েছে। এগুলোর মধ্যে বিভিন্ন সংগঠন ও স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা কিনেছে পাঁচ লাখ ১৪ কনডম। ব্যক্তিগতভাবে কেনা হয়েছে বাকি চার লাখ ৪১ হাজার। অনলাইনে কনডমের অর্ডার বেশি এসেছে ভারতের রাজধানী শহর দিল্লি ও কর্ণাটক রাজ্য থেকে।

কিন্তু এত অল্প সময়ে এই বিপুল পরিমাণ কনডম বিক্রির কারণ কী? তার মোটামুটি একটা ধারণা দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা জানান, অধিকাংশ ভারতীয় দোকানে গিয়ে কনডম কিনতে সংকোচ বোধ করেন। অনলাইন থেকে কেনার সুবিধা পাওয়ায় নিশ্চিন্তে অর্ডার করতে পেরেছেন তাঁরা। কারণ, অনলাইনে কনডম বিক্রির ক্ষেত্রে ক্রেতার গোপনীয়তা নিশ্চিত করা হচ্ছে।

এইডস হেলথকেয়ার ফাউন্ডেশনের চিকিৎসক ভি সামপ্রসাদ বলেন, ‘কনডমের ক্ষেত্রে এমন সাড়া পাব আমরা ভাবিনি। ধারণা করেছিলাম, ডিসেম্বর পর্যন্ত ১০ লাখ কনডমে চাহিদা মিটবে। কিন্তু জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহেই ১০ লাখ কনডম বিক্রি হয়ে যায়। পরে নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে আমরা আরো ২০ লাখ অর্ডার পেয়েছি।  আগামী বছরের জানুয়ারি মাসে নতুন করে ৫০ লাখ কনডমের অর্ডার পাবো বলে আশা করছি।’

ভারতের বিভিন্ন সংস্থার দাবি, ভারতে কনডম ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছিল ৫ শতাংশ। সেখানে অনলাইনের মাধ্যমে এত বিক্রি হওয়ায় স্বভাবতই আশার আলো দেখছেন তাঁরা।