ঢাকা, মার্চ ২৯, ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, স্থানীয় সময়: ১৬:১৫:৩১

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির পণ্যমূল্য সহনীয় রাখতে সরকারের পাশাপাশি জনগণেরও নজরদারি চাই : সংসদে প্রধানমন্ত্রী রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে থাকবে : প্রধানমন্ত্রী দিনের তাপমাত্রা বাড়তে পারে বিরোধীদলীয় নেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের ও উপনেতা আনিসুল ইসলাম রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বিশ্বব্যাপী প্রচেষ্টার ওপর গুরুত্বারোপ প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতায় আসার নিশ্চয়তা না পেয়ে বিএনপি নির্বাচন বর্জন করেছে : প্রধানমন্ত্রী

এ ঘটনা বাংলাদেশের ইতিহাসে আর কখনও ঘটেনি

| ৩০ ভাদ্র ১৪২২ | Monday, September 14, 2015

প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এস কে) সিনহার অভিসংশনের জন্য রাষ্ট্রপতিকে বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকের চিঠি দেওয়ার ঘটনায় বিস্ময় প্রকাশ করেছেন প্রবীণ আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল হক। তিনি বলেন, এ ঘটনায় আমি বিস্মিত হয়েছি। এ ঘটনা বাংলাদেশের ইতিহাসে আর কখনও ঘটেনি। রোববার এ বিষয়ে জানতে এমন মত প্রকাশ করেন দেশের বিশিষ্ট এই আইনজীবী।

এ ঘটনায় বিস্ময় প্রকাশ করেছেন দেশের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলমও। তিনি বলেন, এ বিষয়টি আমাদের সকলেরই অবজ্ঞা করা উচিত। কারণ, প্রধান বিচারপতি সাংবিধানিক পোস্ট। সাংবিধানিক পোস্টের কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে এমন ঘটনা মানা যায় না। এ ঘটনায় আমরা বিস্মিত ও হতবাক হয়েছি।

রোববার প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগ এনে তাকে অভিসংশনের জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে চিঠি দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি শামসুদ্দীন চৌধুরী মানিক।

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের প্যাডে বিচারপতি শামসুদ্দীন চৌধুরীর মানিকের স্বাক্ষরিত অভিযোগপত্রে প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে গুরুতর অসদাচরণের অভিযোগ করেন।

বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার ‍সিনহার বিরুদ্ধে সংবিধান লঙ্ঘনসহ শপথ ভঙের অভিযোগও এনেছেন তিনি। চিঠির অনুলিপি তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছেও দিয়েছেন বলে চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে এ ধরনের ঘটনা এই প্রথম। প্রধান বিচারপতির পদটি সাংবিধানিক পদ।

দীর্ঘদিন ধরেই বিচারপতি মানিকের সঙ্গে প্রধান বিচারপতির একটা বিরোধ চলে আসছিল। ধারণা করা হচ্ছে, এরই ধারাবাহিকতায় এমন চিঠি দিয়েছেন বিচারপতি মানিক।