ঢাকা, এপ্রিল ১৬, ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ২২:০৮:২৩

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বিশ্বব্যাপী প্রচেষ্টার ওপর গুরুত্বারোপ প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতায় আসার নিশ্চয়তা না পেয়ে বিএনপি নির্বাচন বর্জন করেছে : প্রধানমন্ত্রী মৌলবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে মানুষের সাংস্কৃতিক সম্পৃক্ততার আহ্বান তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর সংসদে কার্যকরী ভূমিকা রাখতে স্বতন্ত্র সদস্যদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী প্রকল্প বাস্তবায়নে অসাধারণ সাফল্য দেখিয়েছে পিপিপি বিদেশি পর্যবেক্ষকদের আগমন স্বচ্ছ নির্বাচনে সহায়ক : তথ্যমন্ত্রী

আমরা যুদ্ধ চাই না, শান্তি চাই…প্রধানমন্ত্রী

| ২৩ ভাদ্র ১৪২২ | Monday, September 7, 2015

Sheikh-Hasina

নিউজডেস্ক :: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমরা যুদ্ধ চাই না, শান্তি চাই। কারো সঙ্গে যুদ্ধ নয়, শান্তিই কাম্য। তবে আত্মরক্ষার ক্ষমতা থাকতে হবে। সমুদ্রসীমায় সম্পদের সুষ্ঠু নিরাপত্তায় সরকার নৌবাহিনীকে আরো আধুনিক করে গড়ে তুলতে কাজ করছে বলে জানান তিনি।

রোববার বাগেরহাটের মংলার নৌঘাঁটিতে নৌবাহিনীর ৩টি নতুন জাহাজের কমিশনিং অনুষ্ঠানে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে ত্রিমাত্রিক শক্তিশালী বাহিনী হিসেবে গড়ে তুলতে কাজ করছে সরকার। ইতিমধ্যে নৌবাহিনীকে নতুন নতুন যুদ্ধজাহাজসহ অত্যাধুনিক জলযান দিয়ে ও নির্মাণকাজ অব্যাহত রেখে সুশজ্জিত বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে।

সমুদ্রসীমা জয়ের আমাদের অংশে বিশাল সমুদ্রসম্পদ রক্ষা, আহরণ, চোরাচালান রোধ ও সমুদ্রসীমার সার্বভৌমত্ব রক্ষায় নৌবাহিনীকে ঢেলে সাজানোর কাজ অব্যাহত রয়েছে।

বেলা ১১টায় হেলিকপ্টারযোগে প্রধানমন্ত্রী মংলা নৌঘাঁটিতে এসে পৌঁছান। এরপর প্রধানমন্ত্রী সেখানে নেভাল বার্থে নবনির্মিত এলসিটি- ১০৩ ও এলসিটি- ১০৫ নৌবাহিনীতে সংযুক্তিকরণ ও বানৌজা খানজাহান আলী, বানৌজা সন্দ্বীপ ও বানৌজা হাতিয়ার কমিশনিং অনুষ্ঠানে যোগ দেন।

এরপর দুপুরে খুলনা শিপইয়ার্ডে (কেএসওয়াই) দুটি ‘লার্জ পেট্রোল ক্র্যাফট’ (এলপিসি)-এর নির্মাণকাজের উদ্বোধন করবেন শেখ হাসিনা। এটাই হবে দেশে নির্মিত প্রথম যুদ্ধজাহাজ।

উল্লেখ্য, কেএসওয়াই এর আগে ৫টি পেট্রোল ক্র্যাফট নির্মাণ করেছে।

বৃহৎ পেট্রোল কার হিসেবে এলপিসি দুটি ৭৯৩ কোটি ১৪ লাখ টাকায় নির্মিত হবে এবং তা ২০১৭ সালের আগস্টে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হবে।

খুলনা শিপইয়ার্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কমোডর এস ইরশাদ আহমেদ বলেন, দেশে তৈরি এই যুদ্ধজাহাজ বিদেশ থেকে আমদানিকৃত যুদ্ধজাহাজের তুলনায় অনেক সক্ষমতাসম্পন্ন হবে। কেএসওয়াইর এলপিসিতে বড় করভেট্টিজ-এর অধিকাংশ সুযোগ-সুবিধাও থাকবে। এটি শত্রু সাবমেরিন চিহ্নিত ও তাদের ওপর আক্রমণে সক্ষম হবে।