ঢাকা, এপ্রিল ১৯, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১, স্থানীয় সময়: ১৭:২০:২৩

এ পাতার অন্যান্য সংবাদ

একীভূত হতে চাওয়া ব্যাংকের সম্পদের দাম যেভাবে নির্ধারণ করা হবে টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সুযোগ-সুবিধা প্রদানের দাবি বিএফইউজে’র দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিএনপির মাথাব্যথার কারণ নেই : ওবায়দুল কাদের বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল : পররাষ্ট্রমন্ত্রী শান্তি বজায় রাখার জন্য যা-যা করার আমরা করবো: বান্দরবানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবারের ঈদ যাত্রাও স্বস্তিদায়ক হচ্ছে: সেতুমন্ত্রী কক্লিয়ার ইমপ্ল্যান্ট শিশুদের নতুন করে বাঁচার পথ খুলে দেয় : সমাজকল্যাণ মন্ত্রী ভাসানচর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিস্ফোরণ: মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ আসন্ন পবিত্র রমজানে সরকারিভাবে বড় ইফতার পার্টি না করার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর পুলিশকে জনগণের বন্ধু হয়ে নিঃস্বার্থ সেবা দেয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

আমজাদ খানের জানাজা না পড়া ও কবরস্থানে দাফন না করার আহবান হেফাজতের

| ৩০ আষাঢ় ১৪২২ | Tuesday, July 14, 2015

ছবি লোড হচ্ছে

প্রান-আরএফ গ্রুপেরচেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) আমজাদ খান চৌধুরীকে কাদিয়ানি নেতা আখ্যায়িত করে তার নামাজে জানাযা এবং তাকে মুসমলমানদের কবরস্থানে দাফন করা থেকে বিরত থাকার জন্য সরকারের প্রতি আহবান জানিয়েছে হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগর।
মঙ্গলবার বারিধারা মাদরাসায় এক সংবাদ সম্মেলনে হেফাজরে ঢাকা মহানগর আহবায়ক আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমী বলেন, শেষ নবী হিসেবে মুহাম্মদ (স.) কে না মানার কারণে কাদিয়ানিরা কাফের। তাদেরকে পৃথিবীর অনেক দেশে অমুসলিম ঘোষনা করা হয়েছে। আমরা বাংলাদেশের অমুসিলম ঘোষনার জন্য দীর্ঘদিন থেকে আন্দোলন করে আসছি। এখন কাদিয়ানি নেতা আমজাদ খানের জানাজা যদি পড়া হয় এবং তাকে যদি মুসলমাদের কবরস্থান বনানী কবরস্থানে দাফন করা হয় তাহলে কঠোর আন্দোলন কমূসূচী ঘোষনা করা হবে।
তিনি বলেন, যেহেতু তিনি জীবিত অবস্থায় কাদিয়ানী মতবাদের অনুসারী ছিলেন, তাই তার জানাযা পড়া ও তাকে মুসলমানদের কবরস্থানে দাফন করা যাবে না। তিনি আরো বলেন, ইসলামের কোনো রুকন তথা নামায, রোযা, হজ্ব, যাকাতকে আস্বীকার করলে যভোবে কেউ মুসলমান থাকে না, তেমনিভাবে নবী করীম সা. কে শেষনবী হিসাবে স্বীকার না করলেও মুসলমান থাকে না। ইংরেজদের সৃষ্ট গোলাম আহমদ কাদিয়ানী মুহাম্মদ সা. এর শেষনবী হওয়াকে অস্বীকার করায় কাফের, তার অনুসারীরাও কাফের।
তিনি বলেন, সাথে সাথে সরকারের কাছে জোর দাবী জানাচ্ছি, অবিলম্বে কাদিয়ানদেরকে রাষ্ট্রীয়ভাবে কাফের ঘোষনা করা, তাদের জন্য মুসলমানদের পরিভাষা ব্যবহার নিষিদ্ধ করা, তাদের সমস্ত বই-পুস্তক বাজেয়াপ্ত করা এবং তাদের সকল প্রচারাভিযান বন্ধ করা হউক।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন হেফাজত ঢাকা মহানগরীর সদস্য সচিক মাওলানা জুনায়েদ আল হাবীব, যুগ্ম আহবায়ক অধ্যাপক আব্দুল করীম, যুগ্ম সদস্য সচিব মাওলানা ফজলুল করীম কাসেমী, মাওলানাআহমদ আলী কাসেমী, মাওলানা বাহাউদ্দীন যাকারিয়া, মুফতী মনীর হোসাইন, মুফতী আব্দুস সাত্তার, মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ, মাওলানা হামেদ জহিরী, মাওলানা আলী আকবর, মাওলানা ওয়ালীউল্লাহ, মাওলানা নূর মোহাম্মদ, মাওলানা রবিউল ইসলাম, মাওলানা ইলিয়াছ, মাওলানা ফয়সাল আহমদ ও মাওলানা হাবীবুল্লাহ প্রমুখ।